০৯:৫৩ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৯ ডিসেম্বর ২০২৪, ৫ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
                       

শীতকালে তুলসী গাছের ব্যবহার ও উপকারীতা

জারিন তাসনিম
  • প্রকাশ: ০৭:১৭:২৪ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৬ ডিসেম্বর ২০২১
  • / ৭৯৯ বার পড়া হয়েছে

তুলসী গাছ


Google News
বিশ্লেষণ-এর সর্বশেষ নিবন্ধ পড়তে গুগল নিউজে যোগ দিন

বিশেষ শর্তসাপেক্ষে এবং স্বল্পমূল্যে এই ওয়েবসাইটটি সামাজিক কাজে নিয়োজিত ব্যক্তিবর্গ কিংবা বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠানের নিকট বিক্রি করা হবে।

তুলসীর ঔষুধী গুণ নিয়ে ভারতীয়রা বহু যুগ আগে থেকেই জানেন। বাচ্চাদের সর্দি-কাশি সারাতে রোজ মধু দিয়ে তুলসী পাতা বাটা খাওয়ার চল রয়েছে অনেক বাঙালি বাড়িতেই। তবে তুলসী খেতে পারেন আরও অনেক ভাবে। সেগুলি স্বাদেও খুব একটা খারাপ নয়।

তুলসী-চা: বেশ কয়েকটি তুলসীপাতা জলে ফুটিয়ে তাতে লেবু রস এবং মধু মিশিয়ে নিন। সেই জল ছেঁকে চায়ের মতো খান।

তুলসী হলুদ-চা: তুলসীর সঙ্গে হলুদ যোগ করলে আর কোনো কথাই নেই। হলুদে রয়েছে অ্যান্টি-ব্যাকটিরিয়াল গুণ। শরীরের সব রকম প্রদাহ কমাতেও সাহায্য করে হলুদ। ফলে এই চা খেলে স্বাস্থ্যের উন্নতি হবেই।

শসা-তুলসীর জল: যদি মনে করেন গরম চা খাবেন না, তা হলে সকালে উঠে একটি বোতলে লেবু, তুলসী এবং শসা দিয়ে ডিটক্স ওয়াটর বানিয়ে নিন। সেই জল সারা দিন ধরে একটু একটু করে খান।

তুলসী-মশলা: জিরে, লবঙ্গ, এলাচ, হলুদ, দারচিনি এবং গোলমরিচ দিয়ে জল ফুটিয়ে নিন। সঙ্গে সামান্য মধু এবং তালমিচরি দিতে পারে। সেই জলে তুলসীপাতাও ফুটিয়ে নিন। ফুটে এলে ছেঁকে নিয়ে একটি ফ্লাস্কে রেখে দিন। এই মশলা-তুলসীর চা খেতে পারেন দিনে বেশ কয়েক বার।

শেয়ার করুন

মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার তথ্য সংরক্ষিত রাখুন

লেখকতথ্য

জারিন তাসনিম

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী এবং স্বাধীন লেখক।

বিশেষ শর্তসাপেক্ষে এই ওয়েবসাইটটি সামাজিক কাজে নিয়োজিত ব্যক্তিবর্গ কিংবা বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠানের নিকট বিক্রি করা হবে।

শীতকালে তুলসী গাছের ব্যবহার ও উপকারীতা

প্রকাশ: ০৭:১৭:২৪ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৬ ডিসেম্বর ২০২১

তুলসীর ঔষুধী গুণ নিয়ে ভারতীয়রা বহু যুগ আগে থেকেই জানেন। বাচ্চাদের সর্দি-কাশি সারাতে রোজ মধু দিয়ে তুলসী পাতা বাটা খাওয়ার চল রয়েছে অনেক বাঙালি বাড়িতেই। তবে তুলসী খেতে পারেন আরও অনেক ভাবে। সেগুলি স্বাদেও খুব একটা খারাপ নয়।

তুলসী-চা: বেশ কয়েকটি তুলসীপাতা জলে ফুটিয়ে তাতে লেবু রস এবং মধু মিশিয়ে নিন। সেই জল ছেঁকে চায়ের মতো খান।

তুলসী হলুদ-চা: তুলসীর সঙ্গে হলুদ যোগ করলে আর কোনো কথাই নেই। হলুদে রয়েছে অ্যান্টি-ব্যাকটিরিয়াল গুণ। শরীরের সব রকম প্রদাহ কমাতেও সাহায্য করে হলুদ। ফলে এই চা খেলে স্বাস্থ্যের উন্নতি হবেই।

শসা-তুলসীর জল: যদি মনে করেন গরম চা খাবেন না, তা হলে সকালে উঠে একটি বোতলে লেবু, তুলসী এবং শসা দিয়ে ডিটক্স ওয়াটর বানিয়ে নিন। সেই জল সারা দিন ধরে একটু একটু করে খান।

তুলসী-মশলা: জিরে, লবঙ্গ, এলাচ, হলুদ, দারচিনি এবং গোলমরিচ দিয়ে জল ফুটিয়ে নিন। সঙ্গে সামান্য মধু এবং তালমিচরি দিতে পারে। সেই জলে তুলসীপাতাও ফুটিয়ে নিন। ফুটে এলে ছেঁকে নিয়ে একটি ফ্লাস্কে রেখে দিন। এই মশলা-তুলসীর চা খেতে পারেন দিনে বেশ কয়েক বার।