কিন্ডারগার্টেন কী? কিন্ডারগার্টেনের লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য কী এবং শিক্ষাক্রম ও শিক্ষক কেমন হবে?
- প্রকাশ: ০৮:৩৬:০৩ অপরাহ্ন, সোমবার, ৭ মার্চ ২০২২
- / ১৮৫৬৯ বার পড়া হয়েছে
আমরা সকলেই কম-বেশি কিন্ডারগার্টেন সম্পর্কে অবগত। বাংলাদেশ, ভারত, শ্রীলঙ্কা, যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, কানাডা, জার্মানি কিংবা অন্য যে-কোনো দেশে যে সব ধরনের প্রাক-প্রাথমিক (Pre-primary) বা প্রি-স্কুল (Pre-school) রয়েছে, সেগুলোর মধ্যে একটি বিশাল জায়গা জুড়ে রয়ছে কিন্ডারগার্টেন। আমরা এই কিন্ডারগার্টেন ও কিন্ডারগার্টেন পদ্ধতি সম্পর্কে যে ধারণা আমরা শিক্ষাবিজ্ঞান কিংবা শিক্ষাদর্শন থেকে পাই, সে অনুসারে নিঃসন্দেহে আধুনিক শিক্ষার উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখার কথা। তবে কিন্ডারগার্টেন সম্পর্কে সকলের স্পষ্ট ধারণা না থাকায় আমরা প্রকৃত কিন্ডারগার্টেন ও কিন্ডারগার্টেন পদ্ধতির শিক্ষার সুফল থেকে বঞ্চিত হচ্ছি।
এখানে যা আছে
- কিন্ডারগার্টেন কী এবং এর প্রাথমিক ইতিহাস
- কিন্ডারগার্টেনের লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য কী?
- কিন্ডারগার্টেন পদ্ধতির প্রধান বৈশিষ্ট্য কী কী
- কিন্ডারগার্টেন বিদ্যালয়ের শিক্ষাক্রম বা পাঠ্যক্রম কেমন হবে?
- কিন্ডারগার্টেনের শিক্ষক কেমন হবেন?
- বাংলাদেশ ও ভারতের প্রায় সকল কিন্ডারগার্টেনের বর্তমান অবস্থা
- অবৈজ্ঞানিক কিন্ডারগার্টেন প্রতিরোধে বাংলাদেশ ও ভারত
- শেষকথা
কিন্ডারগার্টেন কী এবং এর প্রাথমিক ইতিহাস
কিন্ডারগার্টেন হলো শিশুদের প্রাক-বিদ্যালয় বা বিদ্যালয়-পূর্ব উপযোগী শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বিশেষ। যুক্তরাষ্ট্র এবং যুক্তরাজ্যের মতো দেশগুলোতে সাধারণত ৫ পছরের বাচ্চাদেরকে আনুষ্ঠানিক শিক্ষার আওতায় কিন্ডারগার্টেনে শিক্ষা প্রদান করা হয়। সাধারণভাবে কিন্ডারগার্টেনে ভর্তির বয়স ৫ বছর হলেও কখনো কখনো সাড়ে ৩ বা ৪ বছরেও ভর্তি করানো হয়।
Merriam-Webster’s ডিকশনারিতে উল্লেখ রয়েছে, “Kindergarten is a school or class for children usually from four to six years old.”
Collins ডিকশনারি অনুসারে, “A kindergarten is an informal kind of school for very young children, where they learn things by playing.”
কিন্ডারগার্টেনের ইতিহাস থেকে জানা যায়— ‘কিন্ডারগার্টেন’ শব্দটি জার্মান ভাষার একটি শব্দ, যার অর্থ হচ্ছে শিশুদের বাগান। ‘কিন্ডারগার্টেন’ শব্দটি প্রথম ব্যবহার করেন বিখ্যাত জার্মান শিশু-শিক্ষানুরাগী ব্যক্তিত্ব ফ্রেডরিখ উইলহেম অগাস্ট ফ্রোয়েবল (Friedrich Wilhelm August Froebel)। ফ্রেডরিখ ফ্রয়েবলকে বলা হয় কিন্ডারগার্টেনের জনক।
ফ্রয়েবল ১৮৩৭ সালে ব্যাড ব্ল্যাংকেনবার্গে শিশুদেরকে বাড়ি থেকে বিদ্যালয় পর্যন্ত গমন এবং খেলা ও প্রাতিষ্ঠানিক কর্মকাণ্ডে অংশগ্রহণের মাধ্যমে শিক্ষাগ্রহণের ধারণাকে কেন্দ্র করে এ শিক্ষা ব্যবস্থা প্রবর্তন করেন। তাঁর উদ্দেশ্য ছিল, শিশুরা উপযুক্ত রক্ষণাবেক্ষণের মাধ্যমে প্রতিপালিত হবে এবং ‘শিশুদের বাগান’ হিসেবে কিন্ডারগার্টেনে বাগিচায় রোপিত চারাগাছের ন্যায় পরিচর্যা পাবে।
তারও আগে অবশ্য ১৮১৬ সালে স্কটল্যান্ডে রবার্ট ওয়েন নামক একজন দার্শনিক ও শিশু শিক্ষাবিদ নিউ ল্যানার্কে ‘ইনফ্যান্ট স্কুল’ খোলেন।
কাউন্টেস টেরিজা ব্রুন্সভিক হাঙ্গেরির বুদাপেস্ট বা বুদা’য় নিজ বাড়িতে মে ২৭, ১৮২৮ সালে ‘এঙ্গিয়েলকার্ট’ বা পরিদের বাগান খোলেন। ব্রন্সভিকের এই ধারণাটি তৎকালীন হাঙ্গেরির রাজতন্ত্রের মধ্যবিত্ত সমাজে ব্যাপক জনপ্রিয়তা পায় এবং অনুসরণ করে সর্বত্র ছড়িয়ে পড়ে।
কিন্ডারগার্টেনের লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য কী?
কিন্ডারগার্টের লক্ষ্য
কিন্ডারগার্টেন বলতেই বোঝানো হয় এমন একটি জায়গাকে যেখানে শিশুরা খেলতে খেলতে শিখবে। খেলাচ্ছলে শিক্ষাদানই হলো কিন্ডারগার্টেনের লক্ষ্য।
কিন্ডারগার্টেনের উদ্দেশ্য
- কিন্ডারগার্টেনে শিশুরা পারস্পরিক যোগাযোগ রক্ষা করাতে সক্ষম হবে
- কিন্ডারগার্টেনে শিশুরা একে-অপরের সাথে নির্দ্বিধায় মিশতে সক্ষম হবে, খেলাখুলা করবে এবং অন্যের সাথে স্বাচ্ছন্দ্যে উপযুক্ত কর্মকাণ্ডে অংশগ্রহণ করবে।
- কিন্ডারগার্টেন শিশুদের সামাজিকতা সামাজিকতার ধারণা দেবে।
- কিন্ডারগার্টেনের শিক্ষকদের বা ইনস্ট্রাকটরদের সহায়তায় শিশুরা উপযুক্ত ভাষাজ্ঞান অর্জন করবে, শব্দ ভাণ্ডার রপ্ত ও প্রয়োগ করতে অনেকাংশেই সক্ষম হবে।
- কিন্ডারগার্টেনে শিশুরা সংস্কৃতি, রীতিনীতি, ধর্ম ইত্যাদি সম্পর্কে প্রাথমিক ধারণা অর্জন করবে।
- স্বাস্থ্যবিধি ও শিশুরা নিজেদের যত্ন নিজেরা কীভাবে নিতে পারে তা কিন্ডারগার্টেন থেকে শিখবে।
- লিখন, পঠন ও হিসাবের ধারণা প্রদান করা কিন্ডারগার্টেনের অন্যতম প্রধান উদ্দেশ্য।
- শিক্ষার্জনের পরবর্তী ধাপের উপযোগী করে গড়ে তোলে কিন্ডারগার্টেন।
কিন্ডারগার্টেন পদ্ধতির প্রধান বৈশিষ্ট্য কী কী
- নিরাপদ, সংরক্ষিত, স্বাস্থ্যকর, শিশুবান্ধব ও আনন্দময় পরিবেশ
- শিশুদের মনোরঞ্জনের জন্য শিশুসুলভ সামগ্রীর উপস্থিতি
- শিশুদের উপযোগী খেলাধুলার উপকরণের উপস্থিতি
- শিক্ষকদের সার্বক্ষণিক উপস্থিতি
- শিশুবান্ধব পাঠদানের সামগ্রীর উপস্থিতি
- সাধারণ বিদ্যালয়ের মৌলিক উপাদানের উপস্থিতি
- শিক্ষক, ইনস্ট্রাক্টর, কর্মচারীসহ সকলের আন্তরিকতা
- পাঠদান পাঠ্যপুস্তকভিত্তিক না হয়ে খেলাধুলা বা প্রবণতাভিত্তিক
- শিশুদের ওপর চাপসৃষ্টি না করা ইত্যাদি
কিন্ডারগার্টেন বিদ্যালয়ের শিক্ষাক্রম বা পাঠ্যক্রম কেমন হবে?
- কিন্ডারগার্টেনের পাঠ্যরমে শিশুর গঠনের ওপর গুরুত্বারোপ করা হয়। শিশুর চলনে ও ইতিবাচক ঝোঁকে কোনাে একঘেয়েমি না আসে এবং পাঠের প্রতি আগ্রহ জন্মায়, এমন পাঠ্যক্রম প্রয়োজন।
- পঠন ও লিখনের উপযুক্ত সুযোগ থাকতে হবে কিন্ডারগার্টেনের পাঠ্যক্রমে, ফ্রয়েবলের তত্ত্ব এটাই নির্দেশ করে।
- শিশুমনের সৃজনশীলতা এবং সৌন্দর্যবােধের বিকাশও ঘটে এমন পাঠ্যক্রম প্রণয়ন করা উচি কিন্ডারগার্টেনের জন্য।
- প্রকৃতি সম্পর্কে জ্ঞান শিশুর মধ্যে ধর্মীয় অনুভূতি জাগাতে সাহায্য করে এমন পাঠ্যক্রম বা শিক্ষাক্রম প্রণয়ন করা উচিৎ কিন্ডারগার্টেনের জন্য। ফ্রয়েবলের যে, কিন্ডারগার্টেন তত্ত্ব রয়েছে সেখানেও তিনি স্রষ্টা বা ঈশ্বর ও প্রকৃতিপাঠকে বিশেষ গুরুত্ব দিয়েছেন।
- ফ্রয়েবলের মতে, বিভিন্ন নীতিশিক্ষামূলক গল্পের মাধ্যমে শিশুদের মধ্যে নৈতিক বােধ জাগাতে হবে। তিনি বিশ্বাস করতেন, প্রকৃতিপাঠের মধ্য দিয়েও শিশুর নীতিবােধ বিকশিত হয়। এখান থেকেই বোঝা যায় যে, কিন্ডারগার্টেনের শিক্ষাক্রমে বা পাঠ্যক্রমে নীতি-নৈতিকতার জ্ঞান অর্জনের সুযোগ রাখতে হবে।
- গণিতশিক্ষা কিন্ডারগার্টেনের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ ও অতি প্রয়োজনীয় অংশ। কিন্ডারগার্টেনের পাঠ্যক্রমে গণিত শেখার যথেষ্ট ও উপযুক্ত সুযোগ রাখতে হবে।
- কিন্ডারগার্টেনে শেখানোর ভাষা হবে মাতৃভাষাকেন্দ্রিক; শিক্ষাক্রমও তেমনই হবে।
- কিন্ডারগার্টেনের পাঠ্যক্রমে শিশুর নান্দনিকতার বিকাশ ঘটানাের জন্য আবৃত্তি, নাচ, গান ইত্যাদি বিষয় গুরুত্বের সাথে অন্তর্ভুক্ত করা উচিৎ।
- ফ্রয়েবল খেলা ও কাজের মাধ্যমে কায়িক শ্রমকে কিন্ডারগার্টেনের পাঠ্যক্রমের অন্তর্ভুক্ত করার সুপারিশ করেছেন।
কিন্ডারগার্টেনের শিক্ষক কেমন হবেন?
প্রাক-বিদ্যালয় হিসেবে কিন্ডারগার্টেনে শিক্ষার্থীর বয়সসীমা ৩ থেকে ৫ বছরের হয়ে থাকে। তাদের মনের মাঝে পারিবারিক পরিবেশই সর্বদা বিরাজমান থাকে। এই ৩ থেকে ৫ বছরের কোমলমতি শিশুদের জন্য এমন শিক্ষক প্রয়োজন যারা এদের সাথে মানিয়ে নিতে পারবে। যারা যে-কোনো পরিবেশের নিজেদের মেজাজ ঠাণ্ডা রেখে বুদ্ধি করে পরিস্থিতি সামলাতে পারেন, তাদের হওয়া উচিত কিন্ডারগার্টেনের শিক্ষক। কিন্ডারগার্টেনের শিক্ষক মানেই হলো— তাকে বাচ্চাদের সাথে মিশতে হবে এবং বাচ্চাদের সাথে মিশতে গেলে নিজেকে ওই বাচ্চাদের মতো করে আচরণ করতে হবে। একটা ১০ থেকে ১২ বছরের বাচ্চার সাথে যেভাবে মিশতে হয়, তার থেকেও সাবরহান হতে হয় ৩ থেকে ৫ বছরের বাচ্চাদের সাথে মিশতে। কিন্ডারগার্টেনের শিক্ষক এমন কেউ হয়ে— যার মাধ্যমে বাচ্চারা কোনক ধরনের নেতিবাচক পরিস্থিতির সম্মুখীন হবে না। এখানে বাচ্চাদের সাথে যেমন বাচ্চাদের মতো ব্যবহার করতে হবে, তেমনি সঠিকভাবে তাদেরকে সঠিক শিক্ষাদানও করতে হবে। কিন্ডারগার্টেনের শিক্ষক এমন হবে না, যিনি জোরজবরদস্তি করে শিশুদের শেখাবেন। কিন্ডারগার্টেনের শিক্ষকের যদি শিক্ষা-মনোবিজ্ঞানে কিছুটা ধারণা থাকে তাহলে তার দায়িত্ব পালনে সুবিধা হয়।
বাংলাদেশ ও ভারতের প্রায় সকল কিন্ডারগার্টেনের বর্তমান অবস্থা
কিন্ডারগার্টেন শিক্ষা বিষয়ে সরকারি কোনো সুস্পষ্ট নীতিমালা না থাকায় বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই সম্পূর্ণ বাণিজ্যিক ভিত্তিতে, অনিরাপদ পরিবেশে এবং ব্যক্তিবিশেষের মর্জিমাফিকে এসব স্কুল পরিচালিত হতে দেখা যায়। নিচে এই দুই দেশে প্রচলিত কিন্ডারগার্টেনের অবস্থা তুলে ধরা হলো—
- বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠানে রূপ নিয়েছে।
- উপযুক্ত ও দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা ছাড়াই ব্যাঙের ছাতার মতো গজিয়ে উঠছে কিন্ডারগার্টেন।
- ভাড়াবাড়ির গুটিকয়েক কক্ষ নিয়ে পরিচালিত হয় কিন্ডারগার্টে, যেখানে থাকে না খেলার বা আনন্দ করার ন্যূনতম পরিবেশ।
- নিজেদের শিক্ষাক্রম নেই।
- আনন্দময় পরিবেশের পরিবর্তে ‘এক-দেড় ডজন দামি বই’ভিত্তিক পাঠদান কার্যক্রম
- বিজ্ঞানসম্মত না হয়ে বাজারে প্রচলিত বিভিন্ন পুস্তককেন্দ্রিক পাঠদান করা হয়।
- মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক উত্তীর্ণ (অনেক সময় অনুত্তীর্ণ) পাঠদানে প্রশিক্ষণবিহীনিদের শিক্ষক হিসেবে নিয়োগ প্রদান করা হয়।
- অভিভাবকদের নিকট থেকে মোটা অঙ্কের অর্থ নিলেও সেই মানের পরিষেবা প্রচলিত কিন্ডারগার্টেন থেকে পাওয়া যায়না।
অবৈজ্ঞানিক কিন্ডারগার্টেন প্রতিরোধে বাংলাদেশ ও ভারত
বাংলাদেশ ও ভারতে কিন্ডারগার্টেনের অস্বাভাবিকতার লাগাম টেনে ধরার জন্য প্রাক-প্রাথমিক শিক্ষার সূচনা করেছে। বাংলাদেশে ইতোমধ্যেই ২০১০ শিক্ষানীতির আওতায় প্রায় প্রতিটি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে একজন করে ‘প্রাক-প্রাথমিক শিক্ষক’ নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। প্রাক-প্রাথমিকের জন্য যে পরিবেশ বাংলাদেশ সরকার তৈরি করেছে এবং তা যেভাবে প্রতিনিয়ত উন্নত করছে তা প্রশংসার দাবি রাখে। তবে প্রাক-প্রাথমিকের ব্যাপারে সরকার তথা সংশ্লিষ্ট ডিপার্টমেন্টের তদারকি বাড়ানো উচিৎ। জেনে রাখা ভালো যে, বাংলাদেশে প্রাক-প্রাথমিক শিক্ষা বাধ্যতামূলক করা হয়নি এখনো।
অপরদিকে ভারতেও, বিশেষ করে পশ্চিমবঙ্গ ও ত্রিপুরা রাজ্য সরকার অস্বাভাবিক ও বাণিজ্যনির্ভর কিন্ডারগার্টেন পরাস্থ করার জন্য বাংলাদেশের মতোই সিদ্ধান্ত নিয়েছে। অন্যান্য রাজ্যগুলোতেও একই অবস্থা, তবে ভারতের বেশ কিছু শহরের কিন্ডারগার্টেনের মান খুবই ভালো বলে জানা গেছে।
শেষকথা
যারা শিক্ষা বিষয়ে পড়াশোনা করছেন যেমন— ব্যাচেলর অব এডুকেশন, মাস্টার অব এডুকেশন, ভারতের মাধ্যমিক স্তরের শিক্ষার্থী কিংবা কোনো কোনোভাবে শিক্ষাক্ষেত্রের সাথে জড়িত আছেন বা জড়িত হতে চান, তাদের উদ্দেশ্য করে কিন্ডারগার্টেন নিয়ে লিখেছি। চেষ্টা করেছি দ্রুততম সময়ের মধ্যে যেন পাঠক কিন্ডারগার্টেন সম্পর্কে একটি স্বচ্ছ ধারণা পেয়ে যান তার জন্য।
Very nice write up…..
খুবই সুন্দর এবং মানসম্মত লেখা। বানান এর দিকে আর একটু নজর দিলে ভালো হয়। বানানগত কিছু ভুল রয়ে গেছে।
ধন্যবাদ। আপনার চোখে কোনো ভুল ধরা পড়লে তা ইমেইলে বা মন্তব্যের ঘরে জানাতে পারেন। আমরা চেষ্টা করি নির্ভুল থাকার, যদিও তা সম্ভব হয় না।
আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ