০১:৩৬ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৬ অক্টোবর ২০২৪, ১১ কার্তিক ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
                       

খাদ্য, পুষ্টি ও পরিপাক কাকে বলে?

বিশ্লেষণ সংকলন টিম
  • প্রকাশ: ১২:৪১:৪১ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২ এপ্রিল ২০২২
  • / ২৫৬৫ বার পড়া হয়েছে

খাদ্য ও পুষ্টি


Google News
বিশ্লেষণ-এর সর্বশেষ নিবন্ধ পড়তে গুগল নিউজে যোগ দিন

বিশেষ শর্তসাপেক্ষে এবং স্বল্পমূল্যে এই ওয়েবসাইটটি সামাজিক কাজে নিয়োজিত ব্যক্তিবর্গ কিংবা বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠানের নিকট বিক্রি করা হবে।

সুষ্ঠুভাবে জীবন প্রবাহ পরিচালনার জন্য প্রতিটি জীব তার নিজস্ব বৈশিষ্ট্যানুযায়ী কাজ চালিয়ে যায়। এ কাজের জন্য জীবের খাদ্য দরকার। আহার্য হিসেবে গৃহীত যে সব কঠিন বা তরল পদার্থ জীব দেহে শক্তি যোগায়, দেহ গঠনে অংশ নেয় এবং ক্ষয় পূরণে সাহায্য করে দৈহিক কাজের স্বাভাবিকত্ব বজায় রাখে সে সকল পদার্থকে খাদ্য বলে। যেমন- ভাত, মাছ, দুধ ইত্যাদি। খাদ্য শক্তি ও তাপ যোগায়। তবে উদ্ভিদ ও প্রাণীর খাদ্য ভিন্ন। উদ্ভিদ তার স্বাভাবিক বৃদ্ধি, শারীরবৃত্তীয় কাজ এবং প্রজননের জন্য মাটি ও পরিবেশ থেকে খাদ্য গ্রহণ করে।

দেহকে সুস্থ ও সবল, কর্মক্ষম এবং দেহের ক্ষয় পূরণ ও বৃদ্ধি সাধনের জন্য প্রাণী খাদ্য গ্রহণ করে। সুস্থ ও স্বাভাবিক জীবনের জন্য পুষ্টিকর খাদ্য গ্রহণ করা প্রয়োজন। খাদ্য গ্রহণ, পরিপাক, পরিশোষণ, আত্মীকরণ ও নিঃসরণ পদ্ধতিকে একত্রে পুষ্টি (Nutrition) বলে। পুষ্টির অভাবে নানা ধরনের রোগের সৃষ্টি হয়।

খাদ্য পরিপাকের ফলে মানবদেহে নানা রকমের পুষ্টির অভাব পূরণ হয়। যে জৈব রাসায়নিক প্রক্রিয়ার মাধ্যমে জটিল খাদ্যবস্তু বিভিন্ন ধরনের হরমোন ও এনজাইমের সহায়তায় ভেঙ্গে দ্রবণীয় সরল ও তরল এবং দেহ কোষের গ্রহণযোগ্য হয়ে উঠে তাকে পরিপাক (Digestion) বলে।

বিষয়:

শেয়ার করুন

মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার তথ্য সংরক্ষিত রাখুন

বিশেষ শর্তসাপেক্ষে এই ওয়েবসাইটটি সামাজিক কাজে নিয়োজিত ব্যক্তিবর্গ কিংবা বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠানের নিকট বিক্রি করা হবে।

খাদ্য, পুষ্টি ও পরিপাক কাকে বলে?

প্রকাশ: ১২:৪১:৪১ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২ এপ্রিল ২০২২

সুষ্ঠুভাবে জীবন প্রবাহ পরিচালনার জন্য প্রতিটি জীব তার নিজস্ব বৈশিষ্ট্যানুযায়ী কাজ চালিয়ে যায়। এ কাজের জন্য জীবের খাদ্য দরকার। আহার্য হিসেবে গৃহীত যে সব কঠিন বা তরল পদার্থ জীব দেহে শক্তি যোগায়, দেহ গঠনে অংশ নেয় এবং ক্ষয় পূরণে সাহায্য করে দৈহিক কাজের স্বাভাবিকত্ব বজায় রাখে সে সকল পদার্থকে খাদ্য বলে। যেমন- ভাত, মাছ, দুধ ইত্যাদি। খাদ্য শক্তি ও তাপ যোগায়। তবে উদ্ভিদ ও প্রাণীর খাদ্য ভিন্ন। উদ্ভিদ তার স্বাভাবিক বৃদ্ধি, শারীরবৃত্তীয় কাজ এবং প্রজননের জন্য মাটি ও পরিবেশ থেকে খাদ্য গ্রহণ করে।

দেহকে সুস্থ ও সবল, কর্মক্ষম এবং দেহের ক্ষয় পূরণ ও বৃদ্ধি সাধনের জন্য প্রাণী খাদ্য গ্রহণ করে। সুস্থ ও স্বাভাবিক জীবনের জন্য পুষ্টিকর খাদ্য গ্রহণ করা প্রয়োজন। খাদ্য গ্রহণ, পরিপাক, পরিশোষণ, আত্মীকরণ ও নিঃসরণ পদ্ধতিকে একত্রে পুষ্টি (Nutrition) বলে। পুষ্টির অভাবে নানা ধরনের রোগের সৃষ্টি হয়।

খাদ্য পরিপাকের ফলে মানবদেহে নানা রকমের পুষ্টির অভাব পূরণ হয়। যে জৈব রাসায়নিক প্রক্রিয়ার মাধ্যমে জটিল খাদ্যবস্তু বিভিন্ন ধরনের হরমোন ও এনজাইমের সহায়তায় ভেঙ্গে দ্রবণীয় সরল ও তরল এবং দেহ কোষের গ্রহণযোগ্য হয়ে উঠে তাকে পরিপাক (Digestion) বলে।